মাশরুম চাষ পদ্ধতি NO FURTHER A MYSTERY

মাশরুম চাষ পদ্ধতি No Further a Mystery

মাশরুম চাষ পদ্ধতি No Further a Mystery

Blog Article

Hey! I am কৌস্তভ গাঙ্গুলী. Did you appreciated this informative article and possess tips to boost this short article? Mail me your tips and responses. Share your remarks

১৪. মাশরুমে প্রচুর সালফার সরবরাহকারী অ্যামাইনো অ্যাসিড থাকায় চুল পড়া ও পাকা প্রতিরোধ করে।

একটি মাশরুমের ব্যাগ থেকে ৩/৪ বার ফসল তোলা যায়।

মাশরুম চাষ ও এ সংক্রান্ত বিষয়ে যাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন

মাশরুম উৎপাদন পদ্ধতি: বীজ প্যাকেট প্রস-তকরণ; সাদা মাইসেলিয়াম সমৃদ্ধ মাশরুমের বীজ প্যাকেটের মুখ বন্ধ থাকলে রাবার ব্যান্ড, কাগজ, তুলা ও প্লাস্টিক নেক খুলে আলাদা করে আবার প্যাকেটের মুখটি শুধু রাবার ব্যান্ড দিয়ে পেচিয়ে ভালভাবে আটকাতে হবে; তারপর কম্পোস্ট প্যাকেটের উপরের দুপাশে (বিপরীত দিকে) ব্লেড দিয়ে গোলাকার বা চোখের আকৃতি করে ৩-৪ সে.মি. পলিথিন ব্যাগ কেটে ফেলতে হবে; কাটা অংশে চা চামচ দিয়ে ১ সে.মি. গভীর করে কম্পোস্ট চেঁছে ফেলতে হবে। এ ব্যবস্থাকে মাশরুম উৎপাদনের জন্য উদ্দিপ্তকরণ বলে; কম্পোস্ট প্যাকেট গুলো এবার একটি সুবিধামত পাত্রে পরিষ্কার পানিতে ৩০ মিনিট পর্যন- ডুবিয়ে রাখতে হবে; পানির পাত্র থেকে প্যাকেটগুলো উঠিয়ে পরিষ্কার স্থানে ৩০ মিনিট পর্যন- উল্টো করে রাখতে হবে যাতে প্যাকেটের বাড়তি পানি ঝরে পড়ে; এখন কম্পোস্ট প্যাকেটগুলো মাশরুম চাষের জন্য প্রস্তুত হল। মাশরুম উৎপাদনের ঘরে মাচার উপর প্রয়োজন অনুযায়ী একটি ভেজা পলিথিন পেতে উক্ত কম্পোস্ট প্যাকেটগুলো মাচার উপর রাখতে হবে এবং আর একটি পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।

সম্ভাবনা: মাশরুম চাষ আমাদের দেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় দিক। সরকার সঠিকভাবে মাশরুম চাষের দিকে নজর দিলে মাশরুম চাষ একটি অন্যতম সাফল্যমণ্ডিত ক্ষেত্রে পরিণত হবে। এখান থেকে হাজার হাজার বেকার নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মাশরুম চাষের দিকে নজর দিলে সম্ভাবনাময় মাশরুম চাষ আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে এটাই সবার প্রত্যাশা এবং এই প্রত্যাশার প্রাপ্তি যেন ঘটে।

আপনার চাষ করা মাশরুম কোনো ভালো জায়গায় বিক্রি করার জন্য দুটি বিষয় মনে রাখতে হবে। একটি হলো মাশরুমের ভালো মান এবং অন্যটি হলো মাশরুমের উৎপাদনের পরিমাণ।আপনার চাষ করা মাশরুম এর যদি ভালো মানের হয় ভালো দাম পাবেন।

সেবা সহজিকরণ ইনোভেশন কর্নার বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা

মাশরুম উঠানোর পর গোড়া থেকে ১-২ সে.মি. মত কেটে বোঁটাসহ ছিদ্রযুক্ত পলিথিন ব্যাগে বাজারজাত করা ভাল। তবে বিশ্বাসযোগ্যতা ও দূষণমুক্ত রাখার জন্য পলিথিন প্যাকেটের মুখ বন্ধ করে বাজারজাত করা দরকার। সাধারণ তাপমাত্রায় more info মাশরুম ১২-১৫ ঘন্টা ভাল থাকে। ফ্রিজের সবজি রাখার স্থানে রাখলে ৩-৪ দিন পর্যন- ভাল থাকে। তবে এ মাশরুম রোদে শুকিয়ে অনেকদিন রাখা যায়। মাশরুম উঠানোর পর সুন্দর করে বোঁটা কেটে রোদে প্রতিদিন ৭-৮ ঘন্টা করে ৩-৪ দিন শুকিয়ে সংরক্ষণ করলে ১ বছর পর্যন- শুকনো মাশরুম ভাল থাকে।

অন্য দুপাশ থেকে অত:পর একইভাবে চেছে দিয়ে পানি স্প্রে করলে নতুনভাবে মাশরুম উৎপাদন হবে।

সাধারণত বর্ষাকালে প্রাকৃতিকভাবে আম গাছে ইয়ার মাশরুম পাওয়া যায়। ইয়ার মাশরুম দেখতে অনেকটা কালচে রঙের। এই মাশরুম সারাবছর চাষ করা গেলেও মূলত বর্ষাকালে এর ফলন ভালো হয়ে থাকে।

বীজের প্রতিটি দলা শিকায় করে ঝুলিয়ে রেখে প্রতিদিন ৪-৫ বার পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।

এখন পলিব্যাগের মুখটা ভালো করে বন্ধ করে দিন। খড়গুলোকে বিছানোর সময় প্রতিবার হাত দিয়ে ভালো করে চেপে দিবেন, যাতে করে খড়ের ভিতর কোনো বাতাস না থাকে।

দুর্যোগের আগাম বার্তা (জরুরি হটলাইন) টোল ফ্রি নাম্বার ১০৯০ এ ডায়াল করুন

Report this page